আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হন এবং যদি জানতে চান ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায়, শিক্ষার্থীরা কি ব্যবসা শুরু করতে পারে, পার্ট টাইম কি কাজ করা যায়, বা কম পুঁজির কি ব্যবসা আছে, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
কারণ আজকের এই আর্টিকেলে উপরের সমস্ত প্রশ্ন গুলির সলিউশন বিস্তারিত হবে আলোচনা করা হয়েছে।
তথা ছাত্র জীবনে আপনি বিনা পুঁজিতে বা সামান্য টাকা বিনিয়োগ করে কি কি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন বা কি কাজ শুরু করতে পারবেন তার কমপ্লিট ধারণা এই আর্টিকেলে দেওয়া হয়েছে, তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত অবশ্যই পড়ুন।
বর্তমানে এই দুর্মূল্যের বাজারে ছাত্রসহ সবাই কিছু না কিছু পার্ট টাইম কাজ করে এক্সট্রা উপার্জন করতে চাইছে, কিন্তু আজকাল বেকারত্বের হার এতটাই বেড়ে গেছে যে বাজারে কাজের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে, এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে কম্পিটিশন এতটাই বেড়ে গেছে যে আপনি যে ব্যবসাই করার কথা ভাবছেন সেই ব্যবসাই বাজারে অলরেডি কেউ খুলে বসে আছে, তাই এমত অবস্থায় বিশেষ করে ছাত্রদের পক্ষে পার্ট টাইম কাজ খুঁজে পাওয়া অনেকটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
আজকাল বেশিরভাগ শিক্ষার্থী চায় পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করে কিছু উপার্জন করতে, নিজের হাত খরচা চালাতে। যেন নিজের খরচার জন্য বাবা মায়ের কাছে হাত পাতে না হয়। আর আপনাদের সেই কথা মাথায় রেখেই আজ আমরা বিস্তারিতভাবে জানাতে চলেছি, ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায় বা পার্ট টাইম কি কাজ করা যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে। যেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজগুলি করে আপনারা ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায় বা কি কি পার্ট টাইম কাজ করা যায়।
ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায়
বর্তমানে আমাদের দেশ দিন দিন আত্মনির্ভর হয়ে উঠছে, আর এই আত্মনির্ভরতার যুগে ছাত্ররাই পারে দেশের ভবিষ্যৎ কে উজ্জ্বল করে তুলতে। পড়াশোনার পাশাপাশি ছাত্ররা যে পার্ট টাইম কাজ গুলো করে উপার্জন করতে পারবেন সেগুলি হল:

১. ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা
আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হন এবং জানতে চান যে ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায়, কম পুঁজির ব্যবসা কি আছে বা পার্ট টাইম কি কাজ করা যায়, ইত্যাদি বিষয়গুলি সম্পর্কে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং ব্যবসা আপনার জন্য বেস্ট অপরচুনিটি হতে পারে। এটা এমন একটা ব্যবসা যে ব্যবসাটি করার জন্য আপনাকে কোনরকম টাকা-পয়সা লাগানোর বা বিনিয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না। আপনি ঘরে বসে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যমে এই কাজটি শুরু করতে পারবেন।
যে বিষয়ে আপনার বেশি নলেজ আছে বা জানকারি আছে সেই বিষয়ে আপনি ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস প্রোভাইড করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করার জন্য Upwork, freelancer, fiverr ইত্যাদি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করে আপনি কাজ শুরু করতে পারবেন।
এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করতে পারেন। ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং ডাটা এন্ট্রি এবং আরও অন্যান্য সার্ভিস প্রোভাইড করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে, পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিদিন এক থেকে দুই ঘণ্টা সময় দিয়ে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
২. কোচিং সেন্টারের ব্যবসা
অনেক ছাত্র-ছাত্রীই জানতে চান পার্ট টাইম কি কাজ করা যায় বা কম পুঁজির ব্যবসা কি আছে, তো তাদের জন্য পড়াশোনার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করে আয় করার অন্যতম একটি সুযোগ হলো কোচিং সেন্টারের ব্যবসা শুরু করা। কোচিং সেন্টার শুরু করার জন্য আপনার খুব বেশি হলে এক থেকে দুই হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। আপনি যে বিষয়ে পড়াতে ভালবাসেন বা যে বিষয়ে আপনি এক্সপার্ট সেই বিষয়ে আপনি ছাত্র-ছাত্রীদের কোচিং দেওয়া শুরু করতে পারেন।
কোচিং সেন্টার থেকে আপনি প্রতি মাসে পার্টটাইম কাজ করেও ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনি চাইলে কোচিং সেন্টারের ভিডিও তৈরি করে ভিডিওগুলি ইউটিউব এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেও আরো বেশি কামানোর সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন: বিনা পুঁজিতে কি কি ব্যবসা করা যায় 2023 | ZERO INVESTMENT BUSINESS IDEAS IN BENGALI
৩. ব্লগিং ব্যবসা
ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায় বা ছাত্র জীবনে যে সমস্ত ব্যবসা গুলি করা যায় তার মধ্যে একটি অন্যতম ব্যবসা হল ব্লগিং ব্যবসা। আপনার কাছে যদি কম্পিউটার থাকে তাহলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।

আপনি হয়তো জিজ্ঞাসা করতে পারেন ব্লগিং ব্যবসা কি বা ব্লগিং কি তাহলে বলে রাখি আপনি যখন google এ যে কোন বিষয়ে সার্চ করেন তখন সার্চ রেজাল্ট হিসাবে যে আর্টিকেলগুলো আপনার সামনে উঠে আসে, সেগুলি যিনি আপলোড করেন বা লেখেন তাকে ব্লগার বলা হয় আর এই প্রসেসটিকে ব্লগিং বলা হয়। এটি হল একটি অন্যতম পেস্ট অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া।
আপনার যদি কোন বিষয়ে নলেজ থাকে তাহলে সেই বিষয়ে আপনি আর্টিকেল লিখে, গুগলে আপলোড করে এডসেন্সের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারেন।
ব্লগিং করার জন্য গুগলের নিজস্ব প্রোডাক্ট blogger.com আপনার প্রোফাইল ক্রিয়েট করে ফ্রিতে কাজ শুরু করতে পারবেন। এছাড়াও চাইলে সামান্য কিছু টাকা বিনিয়োগ করে তথা ডোমেইন এবং হোস্টিং পারচেজ করেও ওয়ার্ডপ্রেস এ কাজ শুরু করতে পারেন।
এই কাজটি করে প্রতি মাসে পড়াশোনার পাশাপাশি ঘরে বসে আনলিমিটেড উপার্জনের একটা ভালো সুযোগ থাকে।
৪. কনটেন্ট রাইটিং এর ব্যবসা
লেখার প্রতি আপনার যদি ইন্টারেস্ট থাকে বা আপনি যদি লিখতে ভালোবাসেন তাহলে আপনি কনটেন্ট রাইটিং এর ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যারা জানতে চান যে শিক্ষার্থীরা কি ব্যবসা শুরু করতে পারে বা পার্ট টাইম কি কি কাজ করা যায় তো তাদের জন্য কন্টেন্ট রাইটিং এর ব্যবসা বা কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ একটি অন্যতম প্রধান অপশন হতে পারে।
যে সমস্ত বড় বড় ক্রিকেটাররা আছেন তাদের জন্য আপনি কন্টেন্ট রাইটিং করে পড়াশোনা সঙ্গে সঙ্গে পার্ট টাইম কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন। বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটে যে সমস্ত গ্রুপগুলো আছে সেই গ্রুপে জয়েন করে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পেতে পারেন বা Freelancer, Fiverr, Upwork এই সমস্ত ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলিতে রেজিস্ট্রেশন করেও ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শুরু করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: গ্রামে থেকে কি কি ব্যবসা করা যায় | VILLAGE BUSINESS IDEAS IN BENGALI
৫. ডেলিভারি জব

বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় সুযোগ পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম ডেলিভারি কাজ করেও প্রতি মাসে আয় করতে পারবে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। পার্ট টাইম ডেলিভারি জব করার জন্য বিভিন্ন ছোট বড় কোম্পানি গুলি নিয়মিত হায়ারিং করতে থাকে, সেগুলির মধ্যে অন্যতম কিছু ভালো কোম্পানি হল Amazon, Flipkart, Zomato, swiggy ইত্যাদি ইত্যাদি কোম্পানি গুলো।
এই কোম্পানি গুলিতে পার্টটাইম কাজ পাওয়ার জন্য তাদের এপ্লিকেশন ডাউনলোড করে বা ওয়েবসাইট পোর্টালে গিয়ে জবের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।
৬. হোম টিউশনি
শিক্ষার্থীরা কি ব্যবসা শুরু করতে পারে যদি এই প্রশ্নের উত্তর পেতে চান তাহলে হোম টিউশনি আপনার জন্য অন্যতম একটি প্রধান অপশন হতে পারে। আগে যে বিষয়টি আমরা উল্লেখ করেছিলাম সেটি কোচিং সেন্টার সম্পর্কে এবং কোচিং সেন্টার না শুরু করতে চাইলেও আপনার ফাঁকা সময় হোম টিউশনি বা ছাত্রদের বাড়িতে গিয়েও টিউশনি পরিয়ে আপনি আপনার প্রতি মাসের হাত খরচা খুব ভালো ভাবে চালাতে পারবেন। হোম টিউশনিতে হয়তো ছাত্র অবস্থায় আপনার বেশি টাকা উপার্জন করার অপরচুনিটি থাকবে না কিন্তু আপনি আপনার প্রতি মাসের খরচা চালিয়ে নিতে পারবেন।
৭. ডাটা এন্ট্রি
ছাত্র অবস্থায় আপনি যদি কোন কাজ করতে চান তাহলে পড়াশোনার পাশাপাশি ডাটা এন্ট্রি করেও আয় করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়ার জন্য আপনার এলাকার বিভিন্ন কোম্পানি অফিস বা কাজের জায়গায় আপনার বায়োডাটা জমা করতে পারেন এবং সেই সমস্ত জায়গায় পার্টটাইম কাজ করে উপার্জন করতে পারবেন।
শুধুমাত্র অফলাইন নয়, বর্তমানে অনলাইনেও ডাটা এন্ট্রির কাজ করে মোটা টাকা উপার্জন করা সম্ভব। অনলাইনের মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং রেজিস্ট্রেশন করার পর সেখান থেকে আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ পাবেন।

আরও পড়ুন: বিনা পুঁজিতে কি কি ব্যবসা করা যায় 2023 | ZERO INVESTMENT BUSINESS IDEAS IN BENGALI
পার্ট টাইম কি কাজ করা যায়
এতক্ষণ আমরা এই আর্টিকেলে যে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি তুলে ধরলাম সেই সমস্ত কাজগুলো আপনারা ছাত্র জীবনে বা পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম হিসাবে শুরু করতে পারবেন। তথা পার্ট টাইম কাজ হিসাবে আপনি যে কাজগুলো করতে পারবেন সেগুলি হল ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, কোচিং সেন্টার, কনটেন্ট রাইটিং ডেলিভারি জব, হোম টিউশনি ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি কাজ গুলো খুব ভালোভাবে করে পার্ট টাইম আয় করতে পারবেন আপনারা করতে পারবেন।
উপসংহার
আপনারা আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারলেন ছাত্র জীবনে কি কি ব্যবসা করা যায়,শিক্ষার্থীরা কি ব্যবসা শুরু করতে পারে,পার্ট টাইম কি কাজ করা যায়, বা কম পুঁজির ব্যবসা কি আছে, তো এই সমস্ত বিষয়গুলি সম্পর্কে বা প্রশ্নগুলি সম্পর্কে আশা করি বিস্তারিত ধারণা আপনারা পেয়ে গেছেন। যে বিষয়গুলি আপনাদের ছাত্র জীবনে পড়াশোনার পাশাপাশি পার্ট টাইম কাজ করে নিজের হাত খরচা চালানোর জন্য বা আপনাদের কিছু টাকা আয় করার জন্য অনেক বেশি সাহায্য করবে।
তবে ছাত্র জীবন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ, কখনোই পার্ট টাইম ইনকাম করতে করতে নিজের পড়াশোনা ছেড়ে দেবেন না বা টাকা পয়সার মোহো আপনার পড়াশোনা যাতে নষ্ট না করে দেয়।
যেকোনো কাজ করার আগে সেই কাজ সম্পর্কে ভালো করে জানুন, বুঝুন এবং ভালো করে ভেবে দেখুন পড়াশোনার পাশাপাশি সেই কাজটা আপনি করার সময় পাবেন কিনা বা সেই বিষয়ে আপনার দক্ষতা কতটা আছে, আর যদি কোন বিষয়ে দক্ষতা না থাকে আপনি স্কিল শিখেও উল্লেখিত পার্টটাইম কাজগুলো শুরু করতে পারবেন।
ব্যবসা সংক্রান্ত আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও নিয়মিত আপডেট পাওয়ার জন্য এক্ষুনি আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে যুক্ত হন ধন্যবাদ।
People Also Ask :
শিক্ষার্থীরা কি ব্যবসা শুরু করতে পারে
শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার সঙ্গে সঙ্গে যে সমস্ত পার্ট টাইম ব্যবসা গুলি করতে পারবে সেগুলি হল: ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, কন্টেন্ট রাইটিং, কোচিং সেন্টার, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, হোম টিউশনি, ডেলিভারি জব ইত্যাদি ইত্যাদি।
কম পুঁজির ব্যবসা কি আছে
আপনি যদি কম পুঁজিতে ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই এমন কিছু ব্যবসা আছে যেগুলি কম্পন যদি করা যায় সেগুলি হল:
১. স্ক্রিন প্রিন্টিং ২. সাইবার ক্যাফে ৩. আধুনিক রেস্টুরেন্ট ৪. বিউটি পার্লার ৫. ডিটারজেন্ট তৈরি ৬. চকলেট তৈরি ৭. কনটেন্ট রাইটিং ৮. গ্রাফিক্স ডিজাইন ৯. ব্লগিং ১০. ফ্রিল্যান্সিং ১১. কোচিং সেন্টার ১২. ডান্স ক্লাস ১৩. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার ১৪. কাগজের কাপ প্লেট তৈরি ১৫. ডিজিটাল মার্কেটিং ১৬. অনলাইন সেলিং ১৭. ড্রপ শিপিং ১৮. ডেলিভারি ব্যবসা ১৯. কফি শপ ২০. টি স্টল ২১. মোবাইল রিপেয়ারিং ২২. হস্তশিল্প ২৩. ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট ২৪. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ২৫. জুস শপ ২৬. ফুচকার ব্যবসা ২৭. ব্যাংক CSP ২৮. চা পাতার ব্যবসা ২৯. হোম বেকারি ৩০. নার্সারি ব্যবসা (চারা গাছের ব্যবসা)
পার্ট টাইম কি কাজ করা যায়
পার্ট টাইম যে সমস্ত কাজগুলি করা যায় সেগুলি হল:
ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং, কন্টেন্ট রাইটিং, কোচিং সেন্টার, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট, হোম টিউশনি, ডেলিভারি জব ইত্যাদি ইত্যাদি।