আজ আমরা খুব আনন্দিত ও উৎসাহিত কারণ আজ আপনাদেরকে দিতে চলেছি ১০ টি সেরা অনলাইন ও অফলাইন ব্যবসার আইডিয়া। কিছু ব্যবসা সম্পূর্ণ জিরো ইনভেস্টমেন্টে এবং কিছু ব্যবসা খুব সামান্য টাকা ইনভেস্টমেন্ট করে প্রতি মাসে আপনি মোটা টাকা অনায়াসে উপার্জন করতে পারবেন। তাই ধৈর্য সহকারে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি অবশ্যই পড়ুন।
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ২০ কোটি লোক বসবাস করে। তবে মোটা টাকা খুব কম শতাংশ লোকই উপার্জন করে। বিশেষ করে লকডাউনের পর মানুষের কাজ চলে যাওয়ায় মানুষ আজ দিশেহারা। আপনারা সবাই জানেন, লকডাউনের পর হাজার হাজার লোকের কাজ চলে গেছে, যার মধ্যে বেশিরভাগ লোক এখনো ভালো কাজ পায়নি। এখনো তারা অসহায়।
তাই তারা বুঝতে পারছে না কিভাবে তারা কেরিয়ার কে ভালো কাজের মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
ব্যবসা করতে চাইলে তারা ভাবে প্রচুর টাকার দরকার। সেই কারণে টাকা না থাকায় বা সঠিক স্ট্র্যাটেজি না থাকায় বা বিজনেস আইডিয়া না থাকায়, তারা ব্যবসা শুরু করতে পারছে না।
আর সব থেকে বড় ব্যাপার পশ্চিমবঙ্গে বর্তমানে কাজ না থাকায় বেশিরভাগ লোক জীবিকার তাগিদে ভিন রাজ্যে কাজে চলে যাচ্ছে। এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত একটা দুঃখের বিষয়।
তাই আমাদের উদ্দেশ্য, আপনাদের জন্যে ভালো ভালো ব্যবসার আইডিয়া প্রদান করে আপনাদের পাশে দাঁড়ানো।
তাই আজ আপনাদের সঙ্গে ১০ টি সেরা ব্যবসার আইডিয়া আলোচনা দিতে চলেছি। এই ব্যবসা গুলো আপনারা জিরো ইনভেস্টমেন্টে বা খুব কম টাকায় ব্যবসা শুরু করে সাবলম্বী হতে পারবেন বা নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে পারবেন।

তাই আজ আপনাদের জানাবো আজকের সেরা ১০ টি বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে। যে ব্যবসা গুলি আপনি অনলাইন এবং অফলাইন শুরু করতে পারবেন।
তাই নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে, অনলাইন ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানতে, গ্রামে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে, শহরে ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে এবং আরো প্রফিটেবল ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন।
আজকের ব্যবসার আইডিয়াগুলি আপনাদের জন্য খুবই রিসার্চ করে বানানো হয়েছে, তাই অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন।
ব্যবসার আইডিয়া
- অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
- অফলাইন ব্যবসার আইডিয়া
অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
কোন বিশেষ ব্যক্তি বলেছিলেন যদি আপনি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন, তবেই আপনি জীবনে খুব তাড়াতাড়ি সফল হয়ে উঠবেন না হলে পিছিয়ে পড়বেন। তাই আজকের যুগ হল অনলাইনের যুগ। আপনি যেকোন ব্যবসা কে অফলাইন থেকে অনলাইন নিয়ে যেতে পারে বা প্রথম থেকেই অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
আজ আপনাদের জানাবো কি কি ব্যবসা আপনারা অনলাইনে শুরু করবেন, কিভাবে আপনি অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন, তার বিস্তারিত ধারণা এই আর্টিকেলে বর্ণনা হলো।
১. কনটেন্ট রাইটিং (Content Writing)
বর্তমানে ঘরে বসে কোনরকম বিনিয়োগ না করে বা জিরো ইনভেস্টমেন্টে আপনি কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে প্রতিমাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল রাইটিং কিভাবে করবেন
কন্টেন্ট রাইটিং এর এর কাজ করার জন্য আপনাকে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করতে হবে। যেটা খুবই সহজ। ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তার মধ্যে দুটি ফেমাস ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট হলো Freelancer.com এবং Fiverr.com

এই দুটি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনি কোন ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং করতে চান তার ডিটেলস প্রোভাইড করতে হবে। ডিটেলস প্রোভাইড করার পর আপনি ওখান থেকে কাজ করে প্রতি মাসে ভালো উপার্জন করতে পারবেন। তবে প্রথম দিকে আপনার উপার্জন কম হবে কারণ, ওই সমস্ত ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইলের রেটিং বাড়াতে হবে, যত আপনার প্রোফাইলে রেটিং বাড়বে বা যত ভালো কাজ আপনি দিতে পারবেন তত বেশি উপার্জন করতে পারবে।
২. ভিডিও এডিটিং (Video Editing)
যদি আপনার মধ্যে ভিডিও এডিটিং এর নলেজ থাকে তাহলে আপনি কোন রকম টাকা পয়সা বিনিয়োগ না করেও Freelancer.com এবং Fiverr.com এই সমস্ত প্লাটফর্মে রেজিস্ট্রেশন করে সেখান থেকে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ করে প্রতি মাসে মোটা টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
ভিডিও এডিটিং এর কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে একইভাবে ওই দুটি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং আপনি তারপর থেকেই ধীরে ধীরে কাজ পেতে থাকবেন। কাস্টমারদের যত ভালো কাজ আপনি উপহার দিতে পারবেন তত বেশি আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি ঐ সমস্ত ওয়েবসাইটে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গ্রাফিক্স ডিজাইনার ও ওয়েবসাইট ডেভলপার এবং অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের কাজও করতে পারেন।
শুধুমাত্র ওই দুটি ওয়েবসাইট নয়, আরো অনেক ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকেও আপনারা কাজ করতে পারেন।
৩. ব্লগিং (Blogging)
অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে ব্লগিং করে আপনি শুরুতে প্রতিমাস ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মধ্যে আরামসে উপার্জন করতে পারবেন।
ব্লগিং মানে হল আপনি google এ কোন কিছু সার্চ করার পর যে রেজাল্ট গুলি আপনার সামনে আসে সেগুলোই হচ্ছে ব্লগিং, আর যারা ঐ ব্লগ গুলো লেখে তাদেরকে বলা হয় ব্লগার।
আপনি যে কোন বিষয়ে কনটেন্ট লিখে গুগলে পোস্ট করে এবং google এর মাধ্যমে মনিটাইজ করার পর আপনি সেখান থেকে টাকা অপার্জন করতে পারবেন। তবে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনি প্রথম দিন থেকেই টাকা অর্জন করতে পারবেন না। পুরো ব্যাপারটা শিখতে, বুঝতে আপনার দু থেকে তিন মাস সময় লাগতে পারে। আপনি যদি কোন কাজ শেখার পিছনে সময় না দেন তাহলে কখনোই সফল হতে পারবেন না।

আর আপনার যদি ব্লগিংয়ের ব্যাপারে আগে থেকে ধারণা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি তাড়াতাড়ি সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
৪. ইউটিউব (Youtube)
আশা করি আপনি প্রতিদিনই ইউটিউবে ভিডিও দেখেন। তো আপনি ইউটিউবে যে সমস্ত ভিডিও গুলো দেখেন সেই ভিডিওগুলির ওনার ভিডিও আপলোড করার জন্য গুগল থেকে টাকা পায়।
তাই আপনি যদি চান ভিডিও আপলোড করে গুগল থেকে টাকা উপার্জন করতে, তাহলে আপনার যে বিষয় এ ট্যালেন্ট আছে বা আপনি যে বিষয়ে ভিডিও বানাতে চান, সেই বিষয়ে ভিডিও আপলোড করার পর google এর মাধ্যমে আপনার ভিডিও মনিটাইজ করে, ভিডিও থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার জন্য সবার প্রথমে আপনাকে ইউটিউব একাউন্ট খুলতে হবে, তারপর আপনাকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। ভিডিওতে যত বেশি ভিউজ আসবে তত বেশি আপনি উপার্জন করতে পারবেন। তবে উপার্জন করার জন্য আপনার চ্যানেলটি মনিটাইজ করা অত্যন্ত প্রয়োজন। চ্যানেল মনিটাই হলে তবেই আপনি আপনার ভিডিও থেকে উপার্জন করতে পারবেন।
দেখবেন ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় বিভিন্ন ধরনের অ্যাড এসে থাকে, আর সেই অ্যাডেরই ৫৫% রেভিনিউ Youtube ক্রিয়েটরদের প্রদান করে থাকে। আর এই ভাবেই একজন ইউটিউবার, youtube থেকে ভালো টাকা আয় করতে পারে। এমন অনেক ইউটিউবার আছে যারা মাসে ৫০ লাখ থেকে শুরু করে কোটি টাকার উপর উপার্জন করে।
ইউটিউব এ ভিডিও তৈরি করা থেকে শুরু করে টাকা উপার্জন করা পর্যন্ত সমস্ত ব্যাপারে আরও ডিটেলস জানতে এখানে ক্লিক করে এই আর্টিকেলটি বিস্তারিত পড়ুন, এখানে A 2 Z বর্ণনা দেওয়া আছে।

৫. ই-কমার্স ব্যবসা
আপনারা Amazon, Flipkart Ebey, Myntra এই সমস্ত ই-কমার্স কোম্পানিগুলির নাম অবশ্যই শুনেছেন। তো আপনাকে এই রকম কোম্পানি খুলতে বলছি না, আপনি এই সমস্ত কোম্পানিতে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করে মোটা টাকা অপার্জন করতে পারবেন।
যেমন ধরুন আপনি amazon এ আপনার ঘরে তৈরি কাপড় বিক্রি করতে চাইছেন, তাহলে আপনাকে কি করতে হবে, প্রথমে amazon seller ওয়েবসাইটে গিয়ে বা অ্যাপ ডাউনলোড করে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং আপনি কি জিনিস বিক্রি করতে চান তার বিস্তারিত বর্ণনা করতে হবে।
আর অনলাইনে সেল করতে গেলে আপনার GST নাম্বার থাকা বাধ্যতামূলক। তাই বিভিন্ন প্রসেস কমপ্লিট করার পর আপনার প্রোডাক্টের ফটো আপলোড করতে হবে, আর এই ভাবেই আপনি অ্যামাজন থেকে অর্ডার পেতে থাকবেন। আর যত বেশি অর্ডার পাবেন তত বেশি আপনি উপার্জন করতে পারবেন।
শুধুমাত্র অ্যামাজন নয় আপনি amazon, flipkart এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটেও এ ধরনের ব্যবসা করতে পারবেন। তবে অনলাইন সেল করার জন্য প্রথমে আপনাকে অন্তত 20 থেকে 30 হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
অফলাইন ব্যবসা আইডিয়া
তাই অনলাইন ব্যবসা যদি আপনার কাছে সহজ মনে না হয়, তাহলে আপনি অফলাইন ব্যবসাও শুরু করতে পারেন।
তো আজ থাকছে আপনাদের জন্য ৫ টি সেরা অফলাইন ব্যবসার আইডিয়া। যে ব্যবসা গুলি আপনি 2023 সালে শুরু করে অনেক বেশি গ্রো করতে পারবেন। আর এই সমস্ত ব্যবসা গুলো লাভের পরিমাণও অনেক বেশি। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের সেরা ৫ টি অফলাইন ব্যবসা সম্পর্কে।
৬. পটেটো চিপস তৈরি (Potato Chips Making Business)
বন্ধুরা আপনারা জানেন পটেটো চিপস-এর চাহিদা দিন দিন কি হারে বেড়ে চলেছে। আপনার বাড়িতে যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে দেখে থাকবেন তারাও সেটা পেলে আর কিছু চায়না। তাই সেই জায়গা থেকে আপনি এই ব্যবসার ডিমান্ডটি অবশ্যই বুঝতে পারছেন।
তাই এই ব্যবসাটি আপনি শুরুতে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করে শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসাটি কিভাবে শুরু করবেন? কিভাবে গ্রো করবেন? তার জন্য বিভিন্ন টিপস আপনি ইউটিউবে পেয়ে যাবেন।
৭. সাবান তৈরি (Shop Making Business)
প্রতিটি ফ্যামিলিতে প্রতিদিন স্নান করার জন্য সাবান বাধ্যতামূলক। মনের ময়লা দূর করার জন্য আপনার স্বচ্ছ মনই যথেষ্ট, কিন্তু শরীরের ময়লা দূর করার জন্য সাবান বাধ্যতামূলক। তাই জনসংখ্যা দিনদিন যে হারে বাড়ছে, সাবানের ডিমান্ডও বাড়ছে।
তাই আপনি চাইলে সাবান তৈরির ব্যবসাও শুরু করতে পারেন।

এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে খুবই কম টাকা ইনভেস্টমেন্ট করতে হবে। শুরুতে আপনি ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। এই ব্যবসা শুরু করার এবং গ্রো করার বিস্তারিত টিপস আপনি youtube থেকে পেয়ে যাবেন।
৮. ডিটারজেন্ট তৈরি (Detergent Making Business)
প্রতিটা জিনিসের মত ডিটারজেন্টের চাহিদাও খুবই বেশি, এবং ডিটারজেন্ট তৈরীর ব্যবসা খুবই লাভজনক। সানলাইট, সফেদ, নির্মা এ সমস্ত কোম্পানির গুলির নাম আপনারা অবশ্যই শুনেছেন। আপনারা হয়তো জানেন নিরমা কোম্পানির মালিক তার ডিটারজেন্ট তৈরির ব্যবসা একসময় বাড়িতে থেকেও শুরু করেছিলেন এবং সাইকেলে করে তিনি ডিটারজেন্ট সাপ্লাই দিতেন। তাই প্রতিটি ব্যবসা এইভাবে ছোট থেকে শুরু হয়, আর সেটা বড় করার বা গ্রো করা নির্ভর করে আপনার ব্যবসা করার স্ট্রেটেজির উপর।
তবে কোন জিনিসই না শিখে করা যায় না, তাই ডিটারজেন্ট তৈরি কিভাবে করা যায়? মার্কেটিং কিভাবে করা যায়? প্রতিটি জিনিস আপনি অনলাইন থেকে পেয়ে যাবেন বা কোথাও কোর্স করে শিখতে পারবেন।
৯. চকলেট তৈরি (Chocolate Making Business)
চকলেট এমন একটা জিনিস যেটা বাচ্চা থেকে বুড়ো সবাই পছন্দ করে। আর বাচ্চাদের তো সব থেকে বেশি প্রিয় চকলেট। তাই চকলেট এর চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আর আপনি যদি সেই সুযোগে কাজে লাগাতে চান তাহলে চকলেট তৈরির ব্যবসা শুরু করতে পারে।
চকলেট তৈরি করার জন্য আপনাকে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকার মতো শুরুতে বিনিয়োগ করতে হতে পারে। এই ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন? কিভাবে চকলেট তৈরি করবেন? এবং মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি আপনি অনলাইন বা ইউটিউব ভিডিও থেকে পেয়ে যাবেন।

১০. ধূপকাঠি তৈরি (Uncense Stick Making Business)
আপনি হয়তো বলবেন ধূপকাঠি তো প্রতিটি ব্যক্তিই এখন ঘরে ঘরে তৈরি করা শুরু করেছে, এটা ঠিক অনেক ব্যক্তিই এখন ধূপকাঠি তৈরীর ব্যবসা করছে। কিন্তু কম্পিটিশন না থাকলে সে ব্যবসা করার মজা নেই। বেশিরভাগ ব্যক্তি শুরু করলেও সফল হতে পারেনা, বা ব্যবসা স্কেল করতে পারে না।
তাই আপনি যদি তাদের থেকে আলাদা কিছু করে দেখাতে পারেন বা আলাদা স্ট্র্যাটেজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন,তবে অবশ্যই আপনি সফল হবেন।
ধূপকাঠি তৈরির ব্যবসার জন্য শুরুতে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ আপনাকে করতে হতে পারে। প্রথমে আপনি আপনার লোকালে মাল সাপ্লাই দিয়ে বিজনেসটা শুরু করতে পারেন এবং এই ব্যবসা পরবর্তীকালে অনেক বেশি স্কেল করা সম্ভব।
উপসংহার
তো আজ আপনারা জানতে পারলেন ১০ টি সেরা বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কে, যে ব্যবসা গুলি আপনারা অনলাইন ও অফলাইন শুরু করে ২০২৩ সালে নিজেকে সফল করে তুলতে পারেন।
তবে সবাই যে এরকম ভাবে ব্যবসা শুরু করছে আপনাকে সেরকমভাবে শুরু না করে, নতুন কিছু ভাবতে হবে, নতুন পদ্ধতিতে আপনাকে শুরু করতে হবে, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি আপনার ব্যবসায় সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
আর যে কোন ব্যবসাতে সফল হতে গেলে ধৈর্য, সঠিক পদ্ধতি এবং পরিশ্রম অত্যন্ত প্রয়োজন।
আর এই সব কিছুর সঙ্গে সঙ্গে আপনাকে কন্টিনিউ শিখে যেতে হবে বা আপনার মাইন্ডসেট সবসময় লার্নিং মাইন্ড সেট হতে হবে, তবেই আপনি ব্যবসা গ্রো করতে পারবেন।
তবে আপনি যে ব্যবসাই শুরু করুন না কেন, আগে ভালো করে শিখুন, বুঝুন, নিজের ইন্টারেস্ট সম্পর্কে জানুন, তবেই সে ব্যবসা শুরু করুন, তাহলে সেই ব্যবসায় আপনি তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন।
তাই আরো নতুন নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে এবং শেয়ার বাজার, লোন, ট্রেডিং এই সমস্ত বিষয়এ সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন।
তাই আজকে কোন ব্যবসার আইডিয়াটি আপনার সব থেকে বেস্ট মনে হয়েছে তা কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না, ধন্যবাদ।
FQAS
নতুন ব্যবসার আইডিয়া
২০২৩ সালে এই নতুন ব্যবসাটি আপনি শুরু করে প্রতি মাসে ৫০ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারেন। এই ব্যবসাটি হল ইউটিউবিং। তাই ইউটিউবে কিভাবে ভিডিও আপলোড করে প্রতি মাসে মোটা পয়সা উপার্জন করবেন তার জন্য এই আর্টিকেলটি পুরোটা দেখুন
ছোট ব্যবসার আইডিয়া
আপনি যদি ছোট ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনার জন্য সুখবর, এই আর্টিকেলে আমরা ১০টি ছোট ব্যবসার ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করেছি, তাই আর্টিকেলটি পুরোটা পড়ুন অবশ্যই আপনি একটা সেরা ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে পাবেন।
বাড়িতে বসে ছোট ব্যবসার আইডিয়া
আপনি যদি বাড়িতে বসে কোন ছোট ব্যবসা করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি অবশ্যই পুরোটা ভালো করে পড়ুন, কারণ এই আর্টিকেলে আমরা সেরা ১০ টি ছোট ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করেছি।