যুগ বদলেছে তাই যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলাটা বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা পছন্দ করেন শুধু তাই নয় সমান বদলানোর সঙ্গে সঙ্গে মানুষের উপার্জনের রাস্তা বদলেছে।
তাই শেয়ার বাজার এর নাম শুনলে আগে মানুষ ভয় পেতো এটাকে এখন অনেক মানুষ লটারি বা স্ক্যাম হিসেবে হবে তাই আপনি যদি শেয়ার মার্কেটকে ভালোভাবে শেখার পর বুঝে বিনিয়োগ শুরু করেন তাহলে এখান থেকে আপনি অন্যান্য ব্যবসার মতো অনেক মোটা টাকা উপার্জন করতে পারবেন তবে তার আগে শেয়ার মার্কেটকে ভালো করে শেখা বা বোঝা খুবই জরুরী। তাই চলুন শেয়ার সব মার্কেট সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
শেয়ার বাজার কি?
শেয়ার বাজার একটি প্রফিটেবল ইনভেস্টমেন্ট অপশন হিসেবে কাজ করে । পুরো বিষয়টি নতুনদের জন্য অনেক আগ্রহের বিষয়। আজ আমি আপনাদের সঙ্গে যে সমস্ত টিপসগুলো আলোচনা করছি আপনারা যদি সেগুলো ভালো করে ফলো করেন তাহলে নতুনদের জন্য শেয়ার মার্কেট অনেকটা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
শেয়ার বাজার হলো এমন একটি বাজার যেখানে বিভিন্ন ধরনের শেয়ার বা স্টক বা শেয়ার কেনাবেচা হয়।
খুব সহজ ভাষায় বলা যায় শেয়ার বাজার হলো এমন একটা বাজার যাকে সবজি বাজারের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে। যেমন ধরুন সবজি বাজারে বিভিন্ন ধরনের সবজির স্টক হয় যখন স্টক বেশি হয় তখন সবজির দাম কম হয়ে, যায় তাতে গ্রাহকদের কিনতে সুবিধা হয়। আর যখন সবজি বাজারে স্টক কম থাকে তখন সবজির দাম কাস্টমারদের জন্য বেশি হয়ে যায়। যে কারণে কাস্টমারদের অনেক অসুবিধা হয়।

শেয়ার বাজার ঠিক সেই রকমই বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার এখানে লিস্টের থাকে, আর চাহিদা অনুযায়ী শেয়ারের দাম কমাবাড়া হয়, আর সমস্ত ট্রেডাররা চায় ভালো শেয়ার কেনাবেচার মধ্যে দিয়ে ভালো টাকা উপার্জন করতে।
যেমন ধরুন আজ কোন একটা কোম্পানির শেয়ারের দাম কমে গেল আর আপনি সেটা কিনে নিবেন আর কিছুদিন পর বা কয়েক মাস পর বা কয়েক বছর পর আপনি যখন সেটা বিক্রি করবেন তার দাম যদি কয়েকগুণ বেড়ে যায় তাহলে আপনি অনেক বেশি প্রফিট করতে পারবেন আর যদি কমে যায় তাহলে আপনার অবশ্যই লোকসান হবে এই ভাবেই শেয়ারবাজার এ শেয়ার কেনাবেচা করা হয়।
শেয়ার কেনাবেচার জন্য আপনাকে একটি ট্রেডিং একাউন্ট এবং একটি ডিমেট একাউন্ট খুলতে হবে। ট্রেডিং একাউন্ট এবং ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বা বিভিন্ন ব্রোকার কোম্পানির app ডাউনলোড করে বা ওয়েবসাইটে গিয়ে খুলতে পারবেন।
ট্রেডিং একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন, এবং শেয়ার কেনার পর ডিমাট একাউন্টে আপনার শেয়ারটি জমা থাকে।
তো চলুন শেয়ার বাজার সম্পর্কে আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক:
আরও পড়ুনঃ শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের পদ্ধতি
শেয়ার মার্কেট কত প্রকার ও কি কি?
কাজ করে তো চলুন শেয়ার বাজারের বিভিন্ন বিভাগগুলি কি কি তা জেনে নেওয়া যাক:
স্টক মার্কেট:
স্টক মার্কেট হল একটি প্রধান শেয়ার বাজার যেখানে প্রায় সমস্ত শেয়ার ট্রেড করা হয়। যেখানে সমস্ত কোম্পানির স্টক জমা থাকে বা লিস্টের থাকে এবং বিনিয়োগকারীরা তাদের পছন্দমত বেস্ট স্টক কেনাবেচা করতে পারে।

বন্ড মার্কেট:
বন্ড মার্কেট হল এমন একটি বাজার যেখানে সরকার বা প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা বন্ধকী জমা দেয়। বা খুব সহজ ভাষায় বলা যায় যেখানে কোন কিছু বন্ধক রাখার মাধ্যমে লেনদেন করা হয়। এখানে একটা ব্যাপার হচ্ছে যে নির্দিষ্ট হারে বন হোল্ডারকে সুদ দিতেই হবে তাতে কোম্পানির আইহোক বা না হোক।
কমডিটি মার্কেট:
কমডিটি মার্কেট হল একটি বাজার যেখানে খাদ্য জ্বালানি, পেট্রলিয়াম, গ্যাস, পাঁচ ধাতুর মধ্যে প্রতিষ্ঠিত কমডিটিস ট্রেড হয়। তাই শেয়ার মার্কেটের এই অপশনটি সম্পর্কে বা এই মার্কের সম্পর্কে বেশিরভাগ ব্যক্তির ধারণায় থাকে না।
আরও পড়ুনঃ শেয়ার বাজার কি? শেয়ার কিনতে হয় কিভাবে? SHARE BAZAR
ফিউচার মার্কেট:
শেয়ার বাজার এর ক্ষেত্রে ফিউচার মার্কেট হল এমন একটি বাজার যেখানে আগামীকালে ঘটতে যাওয়া মূল্য নির্ধারিত করা হয়। মানে আগামীকাল কোন স্টোকের কি ভ্যালু হতে পারে ।
কারেন্সি মার্কেট:
কারেন্সি মার্কেট হল একটি বাজার যেখানে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা ট্রেড করা হয়। মানে এই ট্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা এক্সচেঞ্জ করা হয় বলা যেতে পারে। যেটাকে ফর এক্স ট্রেডিংও বলা যেতে পারে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট:
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট হল একটি ডিস্ট্রিবিউটেড পাবলিক লেজার ব্যবহার করে স্থাপিত একটি বাজার, যেখানে বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেড করা হয়। আপনারা হয়তো শুনে থাকবেন বিটকয়েন ডজ কয়েন এগুলি হচ্ছে একটি করে ক্রিপ্ত কারেন্সি।
শেয়ার বাজার দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করে। এটি লোকদের ব্যক্তিগত অর্থ উন্নয়নে একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
আরও পড়ুনঃ শেয়ার বাজার A TO Z | শেয়ার বাজার থেকে কোটি টাকা আয় করার সহজ উপায়
শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে
শেয়ার বাজার কাজ করে অত্যন্ত সংগঠিত একটি বিনিয়োগ বাজার যেখানে শেয়ার বা স্টক নামক শতকরা শতক আর্থিক পণ্য বিক্রয় ও কেনা হয়। শেয়ার বাজার কোম্পানি ও শিল্প কেন্দ্রিক বিনিয়োগ বাজারের একটি উপস্থাপন এবং এখানে মূলত শেয়ার কেনা ও বিক্রয় করা হয়।

শেয়ার কেনার জন্য কোন ব্রোকার কোম্পানির সাথে আপনার একাউন্ট খুলতে হবে। ব্রোকার কোম্পানি একটি মধ্যস্থতা করে এবং আপনার শেয়ার কেনা ও বিক্রয়ের জন্য সমস্ত প্রয়োজনীয় কাজগুলি করে থাকেন।
ব্রোকার আপনাকে বিভিন্ন কোম্পানি ও শেয়ার সম্পর্কে জানকারি দিয়ে থাকেন এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কে মার্কেট নির্ধারণ করে সাম্প্রতিক শেয়ার মূল্য এবং চার্ট প্রদর্শন করবে।
শেয়ার কেনার আগে আপনাকে নির্দিষ্ট করে জানতে হবে যে আপনি কোন কোম্পানির শেয়ার কিনবেন বা বিক্রি করবেন।
তবে যে কোম্পানির শেয়ার আপনি কিনবেন বা বিক্রি করবেন সেই কোম্পানি সম্পর্কে ভালোভাবে জানকারি নেবেন, সেই কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে জানবেন আগের সেই কোম্পানিতে যারা বিনিয়োগ করেছিল তাদের সম্পর্কে জানকারি নেবেন এই সমস্ত জানকারি পাওয়ার জন্য আপনাক ব্রোকারের ওয়েবসাইটে গিয়ে ডিটেলস ফলো করলেই আপনি জানতে পারবেন।
তাছাড়া অনলাইনের মাধ্যমে, আর্টিকেল পড়ে বা বিভিন্ন ভিডিওর মাধ্যমে বা কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়েও তাদের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবেন।
শেয়ার কেনার জন্য আপনার বুদ্ধি খরচা করে রিসার্চ করতে হবে। আপনার পছন্দসই কোম্পানি কোনটি এবং তার সম্পর্কে উপযুক্ত তথ্য সংগ্রহ করার পর তবেই সেই কোম্পানিতে বিনিয়োগ করবেন।
আরও পড়ুনঃ অনলাইন ট্রেডিং কি? ট্রেডিং কিভাবে করব?
শেয়ার কেনার আগে আপনার নিজের টেকনোলজি সম্পর্কে ভালোভাবে জান কার্ডে নিতে হবে। শেয়ার মূল্য বিভিন্ন কারণে এবং বিভিন্ন সময় পরিবর্তনশীল হয় । আপনি আপনার নিজের আর্থিক স্থিতি এবং রিসার্চ এর মাধ্যমে শেয়ার কেনার নির্দিষ্ট সময় এবং মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন।
শেয়ার কেনার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ। বাজার ভীতি এবং বিষয়বস্তু উন্নয়নের কারণে শেয়ার মূল্য বিপর্যস্ত হয়। একটি শেয়ার কেনার জন্য সর্বশেষ বিনিময় বেলা ও উন্নয়ন প্রত্যাশিত করা যায়।
আপনি নির্দিষ্ট কোম্পানির শেয়ার কেনার আগে সেই কোম্পানির সম্পর্কে জানার জন্য সম্পূর্ণ পরিসংখ্যান, বিনিয়োগ, এবং উন্নয়ন তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
এই সমস্ত বিষয়গুলো ছাড়াও শেয়ার বাজার এর কাজ করতে করতে আপনার যত অভিজ্ঞতা বাড়বে তত আপনি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারবেন একচুয়ালি শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে।

শেয়ার কেনার কৌশল
আপনি শেয়ার বাজার থেকে কোন কোম্পানির চেয়ার কিভাবে কিনবেন বা কোন সেয়ারটা কেনা দরকার তার জন্য কিছু পন্থা বা টিপস আপনাকে ফলো করতে হবে। যেগুলো নিচে স্টেপ বাই স্টেপ আলোচনা করা হলো।
মূল্য নির্ধারণ করুন:
শেয়ার কেনার জন্য শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। শুরুতে আপনাকে সবচেয়ে কম মূল্যের থেকে শেয়ার কেনার পরিকল্পনা করতে হবে। শেয়ার কেনার আগে ঠিক করুন কত টাকা আপনি বিনিয়োগ করতে চান বা কত টাকা মূল্যের শেয়ার কিনতে চান আর যদি আপনি শুরুতে কম টাকা মূল্যের শেয়ার করেন তাহলে লোকসান হলে আপনার কম হবে।
শেয়ার বাজার পরিষেবা এবং এক্সচেঞ্জের দৃষ্টিকোণ জানুন:
সঠিক শেয়ার মার্কেট পরিষেবা এবং এক্সচেঞ্জের দৃষ্টিকোণ জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্য অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে আপনার জানকারিও বৃদ্ধি পেতে থাকবে।
আরও পড়ুনঃ ট্রেডিং ব্যবসা কি? WHAT IS TREDING BUSINESS IN BENGALI
ট্রেন্ড এবং মার্কেট শেয়ার এনালাইসিস করুন:
সঠিক ট্রেন্ড এবং মার্কেট শেয়ার এনালাইসিস করা বুদ্ধিমানির কাজ। মার্কেট ট্রেন্ড ও বিভিন্ন শেয়ারের মূল্য পরিবর্তন পর্যালোচনা করে শেয়ার নির্বাচন করা উচিত।
কোম্পানির সম্পর্কে জানুন:
বিনিয়োগ করার আগে যে কোম্পানিতে বিনিয়োগ করতে যাচ্ছেন আপনাকে সেই নির্দিষ্ট কোম্পানির সম্পর্কে জানতে হবে। কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলে আপনার বিনিয়োগ করতে সুবিধা হবে আর কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে জানলে আপনি বুঝতে পারবেন কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা আপনার ঝুঁকিপূর্ণ হবে? বা আপনি সে সেখান থেকে লাভ করতে পারবেন কিনা।
কোম্পানির ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করুন:
শেয়ার কেনার আগে কোম্পানির ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করা উচিত। স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়ন পরিসংখ্যানের সাথে মুল্য তুলনা করুন। এছাড়াও আপনাকে কোম্পানির অন্তত তিন বছরের ইতিহাস জানতে হবে যে সেই কোম্পানি গত তিন বছর ধরে কি রকম পারফর্ম করছে এবং কতটা মার্কেটে রিটার্ন দিয়েছে বা কতটা কোম্পানি গ্রো হয়েছে।

মার্কেট এনালাইসিস করুন:
শেয়ার কেনার আগে মার্কেট এনালাইসিস করা উচিত। মার্কেট কনজেশচুয়েটিভ এবং মার্কেট ফান্ডামেন্টাল এই দুটি মার্কেট এনালাইসিস প্রয়োজন। আর যেকোনো শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে মার্কেট এনালাইসিস করা অত্যন্ত প্রয়োজন তবে আপনি সঠিক শেয়ার কেনার ক্ষেত্রে সঠিক ধারণা পাবেন।
লসকাট নির্ধারণ করুন:
শেয়ার বাজার এ বিনিয়োগকারীদের কমপক্ষে ৭০ থেকে ৮০ ভাগ লসকাট হয়। তাই লসকাটের ব্যাপারটা মাথায় রেখে ভালো করে লস কার্ড সম্পর্কে জানুন শিখুন তারপর উপযুক্ত স্টক বেছে নিয়ে বিনিয়োগ করুন।
আরও পড়ুনঃ ফরেক্স ট্রেডিং কি? কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিং করে আয় করবেন?
সঠিক ব্রোকার নির্বাচন করুন:
সঠিক শেয়ার ব্রোকার নির্বাচন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। মার্কেটে অনেক ব্রোকার কোম্পানি আছে তার মধ্যে যেগুলো ভালো এবং গুরুত্বপূর্ণ কোম্পানি, বিশ্বস্ত কোম্পানী, সেই সমস্ত কোম্পানিগুলো সিলেক্ট করুন এবং তাদের মাধ্যমে বিনিয়োগ শুরু করুন।
শেয়ার কেনাবেচা পদ্ধতি সম্পর্কে জানুন:
শেয়ার বিনিময় এবং এক্সচেঞ্জের পদ্ধতি জানা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কিভাবে শেয়ার কেনা বা বিক্রি করতে হবে তা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর এই ব্যাপারটা যদি আপনি সময় নিয়ে ভালো করে জানতে পারেন তাহলে শেয়ার মার্কেট থেকে সত্যিই আপনি লাভবান হতে পারবেন।
এই কৌশলগুলি অনুসরণ করে আপনি শেয়ার কেনার সময় সঠিক শেয়ার নির্বাচন করতে পারেন
উপসংহার
তো আপনারা জানতে পারলেন শেয়ার বাজার কি? শেয়ার বাজার কত প্রকার ও কি কি? শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে? এবং শেয়ার কেনার কৌশল গুলো কি কি? আশা করি এই সমস্ত তথ্যগুলি আপনাদের নলেজ বাড়াতে অনেকটাই সাহায্য করবে।
তবু আপনাদের জানকারি সূত্রে আরো একটু জানকারি দিয়ে রাখি, শেয়ার মার্কেট বা শেয়ার বাজার এতটাই বড় বা এতটাই গভীর যে কিছু আর্টিকেল পড়ে, বই পড়ে বা ভিডিও দেখে আপনি কখনোই সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন না, যতদিন না আপনি নিজে বিনিয়োগ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করছেন।
তাই বিভিন্ন জায়গা থেকে শিখতে থাকুন এবং অল্প অল্প করে বিনিয়োগ শুরু করুন আপনার অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে আপনি শেয়ার মার্কেট কমপ্লিটলি শিখে যাবেন। তাই আপনাদের যদি কিছু প্রশ্ন থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না, সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন, ধন্যবাদ।
FAQs
শেয়ার বাজার শিক্ষা
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার জন্য শেয়ার বাজার শিক্ষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, তাই আপনি যদি শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে a 2 z শিখতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি ডিটেলসে ফলো করুন।
শেয়ার ব্যবসার কৌশল
শেয়ার ব্যবসার কৌশল শেখার জন্য সবার প্রথমে শেয়ার মার্কেট কে ভালো করে বোঝা অত্যন্ত প্রয়োজন, আর শেয়ার মার্কেট কে ভালোভাবে বুঝতে হলে আপনাকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আর জ্ঞান অর্জন করার জন্য আপনাকে শিখতে হবে, তাই আপনি যদি শেয়ার মার্কেটে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়ুন শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে এ টু জেড বুঝে যাবেন।
শেয়ার ব্যবসা করতে কত টাকা লাগে
শেয়ার ব্যবসা করতে নির্দিষ্ট কোন টাকার প্রয়োজন হয় না। তবে বিজনেস শুরু করার জন্য আপনার সামান্য কিছু খরচার প্রয়োজন পড়ে।