ট্রেডিং ব্যবসা কি? এটা সম্পর্কে বর্তমানে মানুষের মধ্যে অনেক বেশি জানার আগ্রহ জন্মেছে। অনেকেই জানতে চান যে ট্রেডিং ব্যবসা কি? ট্রেডিং ব্যবসা থেকে কিভাবে উপার্জন করা যায়, ট্রেডিং ব্যবসা কিভাবে ঘরে বসে করা যায়? এই সমস্ত বিষয় এ আমাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চায়।
বেশিরভাগ মানুষের কাছে সঠিক তথ্য না থাকায় তারা ট্রেডিং করে টাকা অপার্জন করতে পারে না, বা এটাও বলা যায় ট্রেডিং সম্পর্কে মানুষের সঠিক ধারণা বা জ্ঞান না থাকার কারণে ট্রেডিং ব্যবসা শুরু করতে অনেকেই ভয় পান।
তো আপনাদেরকে এটাই বলব ট্রেডিং ব্যবসা কোন রকেট সায়েন্স নয়। আজকের এই আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়লে আপনারা ট্রেডিং ব্যবসা কি এ সম্পর্কে a to z জানতে পারবেন।
ট্রেডিং ব্যবসা কি?
ট্রেডিং ব্যবসা কি, এটা বলতে গেলে বলা যায় যে ট্রেডিং ব্যবসা হল এমন একটা ব্যবসা যা আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে করতে পারে। আপনার যদি শেয়ার বাজার বা স্টক মার্কেট সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান বা জানকারি থাকে তবেই আপনি ট্রেডিং ব্যবসায় সফল হতে পারবেন।
ট্রেডিং ব্যবসা অনলাইন এবং অফলাইনেও করা যায়। মূলত অনলাইনের মাধ্যমে যে ট্রেডিং করা হয় সেটাকে অনলাইন ট্রেডিং বা মোবাইল ট্রেনিং বলা যায়।শেয়ার বাজারে ট্রেডিং ব্যবসা করতে গেলে আপনাকে প্যান কার্ড, আধার কার্ড, এবং ব্যাংক একাউন্ট এর প্রয়োজন পড়ে।
এছাড়াও ট্রেডিং করার জন্য আপনাকে ট্রেডিং একাউন্ট এবং ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট ও খুলতে হবে।
ট্রেডিং একাউন্ট আপনি নিজে অনলাইনের মাধ্যমে খুলতে পারেন। বা আপনি যেকোনো ব্রোকার কোম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে বা ব্রোকারের অ্যাপ ডাউনলোড করেও ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে।
ট্রেডিং একাউন্ট এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন।
ট্রেডিং ব্যবসায় সফল হতে গেলে আপনাকে শেয়ার বাজার বা স্টক মার্কেটকে খুব ভালোভাবে বুঝতে হবে এবং বিনিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাকে খুব ভালোভাবে জানতে হবে।
তবে বর্তমানে অনলাইনের জামানায় অনলাইন ট্রেডিং ব্যবসা আরো সুবিধা জনক ও লাভজনক হয়ে পড়েছে। আপনি আপনার সুবিধামতো বা আপনার সময় মত ট্রেডিং করতে পারেন।

তবে হ্যাঁ ট্রেডিং করার জন্য নির্দিষ্ট একটা সময় আছে, যে সময়টা হল সকাল ৯ টা ৩০ মিনিট থেকে বিকাল তিনটে ত্রিশ মিনিট পর্যন্ত আপনি শেয়ার কেনা বেচা করতে পারবেন বা ট্রেডিং করতে পারবেন। তো এই সময়ের মধ্যে যেকোনো সময় আপনি ট্রেনিং করতে পারেন।
আরও পড়ুন : অনলাইন ট্রেডিং কি? ট্রেডিং কিভাবে করব?
তবে ট্রেডিং ব্যবসায় যারা নতুন তারা ট্রেডিং ব্যবসা কে লটারি ভেবে ভুল করে থাকে এবং কোনো রকম শেয়ার বাজার নলেজ বা ট্রেডিং অভিজ্ঞতা ছাড়াই অনেক বেশি টাকা বিনিয়োগ করে দেয় এবং তারা অনেক টাকা লোকসান করে ফেলে। তাই ট্রেডিং ব্যবসা থেকে টাকা উপার্জন করার জন্য মার্কেট কে ভালোভাবে বুঝুন, জানুন তবেই ট্রেডিং ব্যবসা শুরু করুন।
ট্রেডিং মানে কি যদি আরও সহজ ভাষায় বলা যায় তাহলে বলা যায় যে কোন কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচার মাধ্যম কেই ট্রেডিং বলা হয়, আর যিনি শেয়ার কেনাবেচা করেন তাকে ট্রেডার বলা হয়।
ট্রেডিং ব্যবসা কি? ট্রেডিং কি?
বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়, তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ট্রেডিং কয় প্রকার ও কি কি?
সময়ের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং
সময়ের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় যেগুলি হল:
ডে ট্রেডিং
ডে ট্রেনিং হল সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ট্রেডিং। ডে ট্রেডিং এর মাধ্যমে আপনি একই দিনে অনেক বেশি বার ট্রেডিং করতে পারবেন। এই ট্রেডিং এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা একাধিকবার বিভিন্ন দামের পরিবর্তনের সুযোগ নিয়ে থাকে।

খুব সহজ ভাষায় বলা যায় ডে ট্রেডিং এর মাধ্যমে একই দিনে বেশি লাভের আশায় বেশি ট্রেডিং করা যায়। সেই কারণে এই প্রকার ট্রেডিংকে ডে ট্রেডিং বলা হয়ে থাকে। ডে ট্রেডিং এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা অনেক বেশি উপার্জন করতে পারে।
আরও পড়ুন : ফরেক্স ট্রেডিং কি? কিভাবে ফরেক্স ট্রেডিং করে আয় করবেন?
স্ক্যাল্পিং ট্রেডিং
স্ক্যাল্পিং ট্রেডিং এর মাধ্যমে সাধারণত ছোট ছোট করে বা খুব কম পরিমাণ শেয়ার কেনা বেচা করা হয়। এবং এক্ষেত্রে লাভ ও ছোট পরিমাণই হয় বা কম করে হয় বলা যায়।
স্ক্যাল্পিং ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে একটি বিশেষ ব্যাপার হল এই ট্রেডিং এর কাজগুলো ভালোভাবে করার জন্য বিট আস্ক স্প্রেডকে ব্যবহার করা হয়।
সুইং ট্রেডিং
সুইং ট্রেডিং অনেকটা ডে ট্রেডিং এর মতোই কাজ করে। সুইং ট্রেডিং ও একইভাবে দামের পরিবর্তনের উপর সুযোগ নিয়ে ব্যবসা করা হয় বা ট্রেডিং করা হয়। আর সুইং ট্রেডিং সাধারণত খুবই স্বল্প মেয়াদী হয়ে থাকে। এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে দামের অনেক পরিবর্তন হয়। সুইং ট্রেডিং সর্বনিম্ন নিম্ন এক দিন থেকে শুরু করে সাত দিন অবধি স্থায়ী হয়। আর এই সুযোগটাকেই ট্রেডাররা কাজে লাগিয়ে খুব অল্প পরিমাণ মুনাফা অর্জন করতে পারে।
পজিশনাল ট্রেডিং
সুইং ট্রেডিকের মত পজিশনাল ট্রেডিং নয়, পজিশনাল ট্রেডিং সুইং ট্রেডিং এর থেকে সম্পূর্ণ আলাদা সুইং ট্রেডিং স্বল্প মেয়াদী হলেও পজিশনাল ট্রেডিং দীর্ঘ মেয়াদী হয়। পজিশনাল ট্রেডিং অনেক বেশি দীর্ঘমেয়াদি হয়, সেই কারণে এই ধরনের ট্রেডিং থেকে অনেক বেশি আয় করা সম্ভব হয়, বলা যায় সুইং ট্রেডিং এর থেকে পজিশন ট্রেডিং এ বেশ কয়েক গুণ বেশি আয় করা সম্ভব।

কৌশলের ওপর ভিত্তি করে ট্রেডিং
কৌশলের ওপর ভিত্তি করে ট্রেডিংকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায় যেগুলি হল
মোমেন্টাম ট্রেডিং
অন্যান্য ট্রেডিং এর থেকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং হলো মোমেন্টাম ট্রেডিং। মোমেন্টাম ট্রেনিং এর ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে ট্রেনিং করে থাকেন। এই ট্রেনিং এর ক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে মূল্যে বৃদ্ধির উপর নির্ভর করে বিনিয়োগ করা হয়। এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হাই ভলিউম স্টক গুলো খুঁজে বার করে।
আরও পড়ুন : ব্লকচেইন কি? ব্লকচেইন কিভাবে কাজ করে?
কারণ সেই ধরনের স্টকগুলোকে থেকে অনেক বেশি উপার্জন করা সম্ভবহয়। মোমেন্টাম ট্রেডিং এর উদ্দেশ্যই হলো বিশেষ কৌশল অবলম্বন করা। এই ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে যে সকল স্টকগুলি ঊর্ধ্বমুখী আছে সেই সকল স্টকগুলোকে কিনে নেয়, এবং সেই গুলোকে লাভের আশায় বিক্রি করে দেয় এটাই হল মোমেন্টাম ট্রেডিং।
মিম রিভিশন এর উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং
মোমেন্টাম ট্রেডিং এর ঠিক উল্টো ব্যাপার হল মিম রিভিশন ট্রেডিং। মোমেন্টাম ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে আমরা দেখেছি যে সমস্ত স্টকগুলো উর্ধ্বমুখী থাকে সেগুলোকে ক্রয় করা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে যে সমস্ত স্টকগুলো নিম নিম্নমুখী রয়েছে সেগুলোকে কিনে নেয়। এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে উচ্চ মুনাফা লাভের আশা অনেক কম থাকে।
বিশ্লেষণ পজিশনের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং
বিশ্লেষণ প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় যেগুলি হলো:
টেকনিক্যাল ট্রেডিং
যারা অনেকদিন থেকে ট্রেডিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত আছেন তারা আশা করি ভালো করে বুঝতে পারবেন যে টেকনিক্যাল ট্রেডিং এর মাধ্যমে সাধারণত এই ব্যবসার সমস্ত কিছুর তথ্যগুলো গ্রাফের মাধ্যমে প্রকাশ করে।

তথা খুব সহজ করে বললে বলা যায়, এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার করা হয়, সেই কারণে একে টেকনিক্যাল ট্রেনিং বলা হয়।
ফান্ডামেন্টাল ট্রেডিং
এতক্ষণ আপনারা যেসব ট্রেডিং সম্পর্কে জানকারি পেয়েছেন আশা করি আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। এবার আপনাদের জানাতে চলেছি ফান্ডামেন্টাল ট্রেডিং সম্পর্কে।
ফান্ডামেন্টাল ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে এক বিনিয়োগকারী এই সমস্ত ব্যাপারগুলো বুঝতে পারেন যে তার কি রকম আয় করার সম্ভাবনা রয়েছে, স্টক এর বিভাজন গুলো কি কি, এই সমস্ত বিষয়গুলি সম্পর্কে যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা বা জানা সম্ভব হয়। এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে স্বল্প মেয়াদী ওঠা নামা স্টকগুলোকে সবসময় এড়িয়ে চলে।
আরও পড়ুন : শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের পদ্ধতি
টেকনো ফান্ডামেন্টাল ট্রেডিং
টেকনো ফান্ডামেন্টাল ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে আপনি দেখতে পারবেন মৌলিক বিষয়গুলি বিশ্লেষণ করার সঙ্গে সঙ্গে টেকনোলজির যথেষ্ট গুরুত্ব থাকে। এই ধরনের ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা মৌলিক এবং প্রযুক্তির সাহায্যে বিশ্লেষণ করে স্টক কেনাবেচা করে থাকে।
অ্যাসেট ক্লাসের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং
এখনও অব্দি যতগুলো ট্রেডিং এর প্রকারভেদ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার মধ্যে সবথেকে শ্রেষ্ঠ প্রকারভেদ হল। অ্যাসেট ক্লাসের উপর ভিত্তি করে স্টক গুলোকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেগুলি হল:
ইকুইটি ট্রেডিং
ইকুইটি ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে সাধারণত বিভিন্ন ধরনের স্টকগুলোকে কেনা বেচা করা হয়ে থাকে। যেহেতু একুইটি ট্রেডিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের স্টকগুলো কেনা বেচা করা হয় সেই কারণে একে ইকুইটি ট্রেডিং বলা হয়। ইকুইটি ট্রেডিং এর মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জ এর সাহায্যে পাবলিক কোম্পানির থেকে শেয়ার গুলো কিনে নেয় এবং অনেক বেশি লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা সেই স্টক গুলোকে বিক্রি করে দেয় যাদেরকে ইকুইটি ট্রেডিং বলা হয়।

কমোডিটি ট্রেডিং
কমোডিটি ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পণ্য আধান প্রদানের মাধ্যমে লেনদেন করা হয়। কমোডিটি ট্রেডিং এর মাধ্যমে যে সমস্ত পর্নো আদান প্রদান করে, লেনদেন করা হয় সেগুলোকে সাধারণত চারটি ভাগে ভাগ করা যায় যেগুলো হল:
বিভিন্ন ধরনের ধাতু যেমন সোনা, প্লাটিনাম, তামা
বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থ, যেমন পেট্রোল, অপরিশোধিত তৈল, প্রাকৃতিক গ্যাস, বিভিন্ন প্রকার তেল
বিভিন্ন কৃষিজ বর্ণ যেমন কফি, চিনি, তুলা
গবাদি পশুর মাংস, যেমন শুয়োরের চর্বি ও অন্যান্য গবাদি পশুর মাংস।
ক্রিপ্টো ট্রেডিং
আজকে আমাদের আলোচনার সবথেকে শেষ ট্রেডিং এর প্রকারভেদে নাম হল ক্রিপ্টো ট্রেডিং। ক্রিপ্টোকারেন্সির নাম আমরা বেশির ভাগই হয়তো শুনিছি, তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে আমরা সকলেই কমবেশি জানি।
যখন কোন বিনিয়োগকারী অনেক বেশি লাভের আশায় ডিজিটাল কারেন্সি বা ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে থাকেন সেটাকে ক্রিপ্টো ট্রেডিং বলা হয়।
উপসংহার
তো বন্ধুরা আপনারা ট্রেডিং ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন এবং ট্রেডিং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে এ টু জেড আমরা আলোচনা করলাম। আশা করি আজকের আর্টিকেল টি আপনাদের অনেক বেশি হেল্পফুল হবে, এবং আশাকরি আপনাদের সমস্ত অজানা তথ্য ক্লিয়ার হয়ে গেছে, তো আপনাদের আজকের আর্টিকেলটি কেমন লাগলো অবশ্যই তার ফিডব্যাক কমেন্ট জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ
FAQs
ডে ট্রেডিং বলতে আপনি কি বুঝেন?
আপনি যে প্লাটফর্মে ট্রেডিং করতে চান, সেই প্ল্যাটফর্ম যতক্ষণ খোলা থাকে সেই টাইমের মধ্যে যে ট্রেডিং করা হয়, সেটি হচ্ছে ডে ট্রেডিং অর্থাৎ একদিনের মধ্যে যে ট্রেডিং করা হয় তাকে ডে ট্রেডিং বলা হয়।
অনলাইন ট্রেডিং কি?
মোবাইল বা কম্পিউটারকে ব্যবহার করে অনলাইনের মাধ্যমে পণ্য কেনাবেচার পদ্ধতিকে অনলাইন ট্রেডিং বলা হয়।
ট্রেডিং মানে কি
ট্রেডিং মানে হল কোন পণ্য কেনাবেচার মাধ্যম যেটা অনলাইন বা অফলাইনের মাধ্যমে হতে পারে।